বাংলাদেশ
পরীক্ষামূলক প্রচার
01-Jul-2024
​৭ই মার্চের ভাষণ ও তার প্রেক্ষাপট
আশানুর রহমান খোকন
​৭ই মার্চের ভাষণ ও তার প্রেক্ষাপট

আইয়ুব খান যেদিন ক্ষমতা ছাড়লেন দিনটি ছিল ২৫শে মার্চ, ১৯৬৯। ইয়াহিয়া খান ২৬ শে ঘোষণা দেন তিনি অবিলম্বে জনগণের প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন। সে কথা পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ বিশ্বাস করেনি। কারণ ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান ক্ষমতায় এসে একই কথা বলেছিলেন।

তবে ইয়াহিয়া খানের বলার মধ্যে যতটুকু নতুনত্ব সেটা তিনি জানালেন ১০ ই এপ্রিল। তার বক্তব্যের মধ্যে তিনটি বিষয় ছিল গুরুত্বপূর্ণ।

১। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে।

২। প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকের প্রত্যক্ষ ভোটে জনগণের প্রতিনিধি নির্বাচিত হবে।

৩। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা দেশে ভবিষ্যৎ সংবিধান প্রণয়ন করবেন।

সেই লক্ষ্যে তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা শুরু করেন এবং সব থেকে মনোযোগ দেন শেখ মুজিবুর রহমানের দিকে। শেখ মুজিব সামরিক সরকারের সদিচ্ছা নিয়ে বরাবরই সন্দিহান ছিলেন। কারণ শেখ মুজিব কখনও ভোলেননি যে ১৯৫৭ সালে কিভাবে তাঁর রাজনৈতিক গুরু জনাব সোহরাওয়ার্দীকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছিল।

অনেক আলোচনার পর ক্ষমতা হস্তান্তরের রূপরেখা নিয়ে Legal Framework Order (LFO) তৈরি করা হয়। সেই রূপরেখায় ৫টি মূল বিষয়ের উপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছিল।

১। পাকিস্তান ইসলামের মৌল আদর্শ দ্বারা পরিচালিত হবে (শেখ মুজিব এ বিষয়ে কোন আপত্তি তোলেননি। এমন কি ১৯৭০ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী মেনিফেষ্টোতে কুরান ও সুন্নাহ বিরোধী কোন আইন না করার কথা বলা হয়েছিল)।

২। একটি গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করা হবে।

৩। পাকিস্তানের অখণ্ডতা বজায় রাখতে হবে (শেখ মুজিবের ৬ দফা যদিও পাকিস্তানের অখণ্ডতার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ, তবু LFO তে উল্লেখিত বিষয়ে শেখ মুজিব আপত্তি তোলেন নি)।

৪। পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশগুলোর সমন্বিত উন্নয়ন নিশ্চিত করা হবে।

৫। কেন্দ্র ও প্রদেশগুলোর ক্ষমতার বিন্যাস এমনভাবে করা হবে যেন প্রদেশগুলো সর্বোচ্চ স্বায়ত্বশাসন ভোগ করে।

শেখ মুজিব ইয়াহিয়ার কাছ থেকে এক ব্যক্তি এক ভোটের দাবি পূর্বেই আদায় করে নিয়েছিলেন। লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্কের অধীনে নির্বাচন করার অঙ্গীকার করেও পূর্ব পাকিস্তানে তিনি ৬ দফার ভিত্তিতেই নির্বাচনী প্রচার চালান এবং সারা দেশে অভূতপূর্ব সাড়া পান।

৭০ সালের ঘূর্ণিঝড় ও লক্ষ মানুষের প্রাণহানির প্রেক্ষিতে মওলানা ভাসানীও যেখানে নির্বাচন পেছানোর দাবী জানান সেখানে শেখ মুজিব নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন করার ব্যাপারে অনড় থাকেন। ইয়াহিয়াও এ বিষয়ে শেখ মুজিবের দাবি মেনে নেন।

পাকিস্তানি জেনারেলদের বিভিন্ন লেখায় একথা বলার চেষ্টা করা হয়েছে যে শেখ মুজিব ইয়াহিয়া খানকে এরকম একটি ধারণা দিয়েছিলেন যে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে ইয়াহিয়া খানকে প্রেসিডেন্টই রাখবেন। পূর্ব পাকিস্তানের গোয়েন্দারা রাওয়ালপিন্ডীকে যে ধরণের খবর দিতো তাতে তাদের ধারণা হয়েছিল আওয়ামী লীগ একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না। ফলে সব জল্পনা-কল্পনা শেষে নির্বাচনী ফলে দেখা গেলো আওয়ামী লীগ মহিলা আসন সহ ৩৩০টি আসনের মধ্যে ১৬৭টি আসন পেয়ে একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসাবে রাষ্ট্র ক্ষমতার প্রধান দাবিদার। বাংলার জনগণ ৬ দফার পক্ষে রায় দিয়েছে এবং শেখ মুজিবই বাংলার অবিসাংবাদিত নেতা হিসাবে আভির্ভূত হয়েছেন।

নির্বাচনের পর ২০ শে ডিসেম্বর লাহোরে ভুট্টো বলেন, ' আমার দলের সাহায্য ছাড়া কোন সংবিধান রচিত হবে না আর কেন্দ্রে কোন সরকারও গঠিত হবে না'।

পরেরদিন ২১ শে ডিসেম্বর ঢাকায় তাজউদ্দিন আহমেদ বললেন, 'আওয়ামী লীগ একাই সংবিধান ও সরকার গঠনে সক্ষম। কোনো দলের সমর্থন ছাড়াই সেটা করা হবে'।

শেখ মুজিব ৩১ শে তাজউদ্দিনের বক্তব্যেরই প্রতিধ্বনি করে বললেন, 'সংসদের একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা হিসাবে আমি বলতে চাই, সংবিধান রচনার জন্য অন্য কোনো দলের সাহায্যের দরকার নেই'।

তারই ধারাবাহিকতায় ৩রা জানুয়ারি আওয়ামী লীগের নির্বাচিত এমএলএ ও এমএনএ গণ ৬ দফার নামে শপথ নিলেন। এবার শুরু হলো ক্ষমতা হস্তান্তর না করার ষড়যন্ত্র। সেই ষড়যন্ত্রের মূল হোতা হলেন ভুট্টো ও সামরিক কর্মকর্তারা।

পূর্ব পাকিস্তানের অবস্থা তখন উত্তাল। প্রতিদিনই মিছিল মিটিং হচ্ছে। পাকিস্তান বিরোধী মনোভাব তখন তুঙ্গে। অচলাবস্থা নিরসনে ইয়াহিয়া খান আসলেন ৬ দফা নিয়ে আলোচনার জন্য। শেখ মুজিবের সাথে একান্ত বৈঠকও করলেন। বৈঠক শেষে ঘনিষ্ঠ সামরিক ব্যক্তিদের বললেন, মুজিব তার সাথে বেঈমানী করেছে।

অথচ ঢাকা ত্যাগের আগে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে জানালেন, ' শেখ মুজিবই পাকিস্তানের ভাবী প্রধানমন্ত্রী'।

পাকিস্তান ফিরে গিয়ে তিনি লারকানা গেলেন ভুট্টোর সাথে দেখা করতে, সেনাবাহিনী প্রধান হামিদকে সাথে নিয়ে। সেখানেই তারা ঢাকায় গণহত্যার নকশা তৈরি করে ফেলেন। শুরু হলো ঢাকায় সামরিক শক্তি বৃদ্ধি। গোটা ফেব্রুয়ারি ঢাকা উত্তাল। ফেব্রুয়ারির ২৫ তারিখ গভর্নর আহসান ও জেনারেল ইয়াকুব পাকিস্তান থেকে ফিরে এলে শুরু হলো মার্শাল ল' জারি ও সম্ভাব্য বিদ্রোহ দমনের প্রস্তুতি।

ঢাকা থেকে সেনা পাঠানো হলো খুলনা, ফরিদপুর, বরিশাল, বগুড়া, পাবনা, ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইলে। এমনকি সেনা মোতায়েন করা হলো দর্শনা, বেনাপোল, ঘোড়াঘাট ও ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়ায়। ১৯৭১ সালের ১ লা মার্চ দুপুর বেলা এক বেতার ভাষণে সংসদ অধিবেশন অনির্দিষ্ট কালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করলে পূর্ব পাকিস্তান হয়ে উঠলো আগ্নেয়গিরি।

শুরু হলো অসহযোগ আন্দোলন এবং ঢাকাসহ সারাদেশে সেনাবাহিনীর গুলিতে মারা গেলো অনেকে। অনেক অবাঙালীও এসময় আক্রমণের শিকার হয়।

এমতাবস্থায় শেখ মুজিব ৭ই মার্চ রেসকোর্সে জনসভার ডাক দিলেন। গোটা পাকিস্তানের দৃষ্টিই শুধু নয়, বিশ্ববাসী তাকিয়ে থাকলো শেখ মুজিবের দিকে। মানুষের মনে আশা শেখ মুজিব সেদিন স্বাধীনতার ঘোষণা দেবেন।

পাক সেনাবাহিনী, শেখ মুজিব যদি একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণা করে তাহলে করণীয় নির্ধারণে ব্যস্ত সময় কাটাতে থাকলেন। বাঙালী সেনা অফিসারদের অনেকে শেখ মুজিবের কাছ থেকে নির্দেশের অপেক্ষা করতে লাগলেন এবং নির্দেশ পাওয়া মাত্রই তারা বিদ্রোহ করবেন।

এমনই পেক্ষাপটে ৫ ই মার্চ রাত সাড়ে ন'টায় মঈদুল হাসান ( মূলধারা ' ৭১ এর লেখক) জরুরী একটি বিষয়ে কথা বলার জন্য শেখ মুজিবের ধানমন্ডির ৩২ নং বাড়িতে গেলেন। সেখানে সেদিন অর্থনীতিবিদ রেহমান সোবহান উপস্থিত ছিলেন। তিনি একাই শেখ মুজিবের সাথে কথা বলতে চাচ্ছিলেন। নজরুল গীতি শিল্পী ফিরোজা পারভীনের এক ভাই মসিহ-উদ দৌলা তখন সেনাবাহিনীর কোর কমান্ড অফিসে জেনারেল স্টাফ ও মেজর পদে চাকুরি করতেন।

পাকিস্তানের আসন্ন হামলা মোকাবেলার একটি পরিকল্পনা নিয়ে তারা রাজনৈতিক নেতৃত্বের নির্দেশনার অপেক্ষা করছিলেন। সে ব্যাপারেই কথা বলতে চাচ্ছিলেন জনাব মঈদুল। কিন্তু রেহমান সোবহান সাহেব কোন কিছু না শুনেই উৎসাহের সঙ্গে মঈদুল হাসানকে শেখ মুজিবের কাছে নিয়ে গেলেন।

জনাব রেহমান তখন বাংলা ভাল জানতেন না এবং সেই বিবেচনায় তাঁর সামনেই তিনি সম্ভাব্য পাকিস্তানি সামরিক হামলা ও তাদের প্রস্তুতি সম্পর্কে শেখ মুজিবকে জানাতেই শেখ মুজিব বললেন, ' আমি সব জানি'।

মঈদুল হাসান তখন সেই আক্রমণ মোকাবেলা করার উপায় হিসাবে বাঙালী সেনাদের পরিকল্পনার কথা শেখ মুজিবকে জানান। সব শুনে শেখ মুজিব বললেন, ' তাজউদ্দিন জানে ব্যাপারটা?' তিনি বললেন, 'না'। শেখ মুজিব বললেন, ' তাহলে আপনি তাজউদ্দিনেরর সঙ্গে আলাপ করে নিন'।

রাত সাড়ে দশটায় মঈদুল হাসান তাজউদ্দিনের বাড়ীতে গিয়ে সব খুলে বললেন। তিনি খুঁটিনাটি প্রশ্ন করে বিস্তারিত জানতে চাইলেন। তারপর জানতে চাইলেন, 'মুজিব ভাইয়ের কথা শুনে আপনার কী মনে হলো? তিনি কেন আপনাকে আমার কাছে পাঠালেন?'

উত্তরে জনাব হাসান বললেন, ' তিনি হয়তো এ ব্যাপারে নিজে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে চান না। আবার খবরটা অগ্রাহ্যও করতে পারলেন না। তাই আপনার কাছে পাঠিয়েছেন। দায়-দায়িত্ব এখন আপনার।'

তাজউদ্দিন হেসে বললেন, ' এই তো আপনি আওয়ামী লীগের রাজনীতি বুঝে গেছেন'।

এদিকে ৬ই মার্চ বিকালে ধানমন্ডিতে শেখ মুজিবের বাসায় আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমাটির সভা বসে ৭ই মার্চ ভাষণের বিষয়বস্তু ও সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে। ওদিকে পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তারা উৎসুক হয়ে অপেক্ষা করছেন মিটিং এর ফলাফল জানতে। কোন ধরণের সিদ্ধান্ত ছাড়াই বৈঠক পরেরদিন সকাল পর্যন্ত মুলতবি রাখা হয়।

এদিকে রাতেই ইয়াহিয়া খান দীর্ঘক্ষণ শেখ মুজিবের সাথে কথা বলেন এবং অনুরোধ করেন শেখ মুজিব যেন পরিস্থিতি এমন দিকে নিয়ে না যান, যেখান থেকে ফেরার কোনো পথ থাকবে না। তারপরই ইয়াহিয়া খান একটি টেলিপ্রিন্ট বার্তা পাঠান ঢাকার মার্শাল ল' হেড কোয়ার্টারে শেখ মুজিবকে উদ্দেশ্য করে।

ঐ রাতেই সেই বার্তাটি শেখ মুজিবকে পৌঁছে দেয়া হয়। সেখানে লেখা ছিল, ' দয়া করে হুট করে সিদ্ধান্ত নেবেন না। আমি শীঘ্রই ঢাকা আসছি এবং আপনার সাথে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আমি আপনাকে নিশ্চয়তা দিচ্ছি যে আপনার জনগণের কাছে দেয়া প্রতিশ্রুতি ও তাদের তোমাদের মান্থলি  আকাঙ্ক্ষাকে সম্মান জানানো হবে। আমার মাথায় একটি পরিকল্পনা আছে সেটা আমার বিশ্বাস আপনার ৬ দফার চেয়ে আপনাকে বেশি সন্তুষ্ট করবে। আমি অনুরোধ করছি দয়া করে হুট করে কোন সিদ্ধান্ত নেবেন না'।

একই সময় ইয়াহিয়া খান ঘোষণা করেন ২৫ শে মার্চ ঢাকায় জাতীয় অধিবেশন বসবে। অন্যদিকে ৭ই মার্চ সকালে শেখ মুজিব ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত ফারল্যান্ডের সাথে কথা বলেন। ফারল্যান্ড শেখ মুজিবকে জানিয়ে দেন, ' আপনি যদি পাকিস্তান ভাঙতে চান, তাহলে ওয়াশিংটনের কাছে আপনার কিছু অাশা করা ঠিক হবে না'।

এতকিছুর পরও সব কিছুকে বিবেচনায় নিয়ে শেখ মুজিবুর রহমান ৭ ই মার্চ রেসকোর্সে নির্ধারিত সময়ের অনেক পরে গিয়ে মাত্র ১৯ মিনিটের যে ভাষণটি দিলেন সেটাই ইতিহাস হয়ে গেলো। সেই ভাষণে তিনি যেমন বললেন, ' এবারের সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম' অন্যদিকে শেষ করলেন, ' জয় বাংলা, জয় পাকিস্তান' বলে।

আশানুর রহমান খোকন
আশানুর রহমান খোকন
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা, পেশায় ব্যাংকার

সর্বশেষ

নারীর অধিকার কোন পণ্য নয়, প্রিয় ফ্লোরা
নারীর অধিকার কোন পণ্য নয়, প্রিয় ফ্লোরা
রাবেয়া বশরীর একগুচ্ছ কবিতা
রাবেয়া বশরীর একগুচ্ছ কবিতা
মেয়েটি আমার মাথায় চা ঢেলে দিতে লাগল
মেয়েটি আমার মাথায় চা ঢেলে দিতে লাগল
​একটা খেঁজুর গাছের শাহাদাত ও পয়লা বৈশাখ
​একটা খেঁজুর গাছের শাহাদাত ও পয়লা বৈশাখ
কাউয়া বেশি, শিন্নি কম
কাউয়া বেশি, শিন্নি কম
দুপুর মিত্রের উপপাদ্য
দুপুর মিত্রের উপপাদ্য
কাল্পনিক নাটক : ব্যাংকু
কাল্পনিক নাটক : ব্যাংকু
​৭ই মার্চের ভাষণ ও তার প্রেক্ষাপট
​৭ই মার্চের ভাষণ ও তার প্রেক্ষাপট
কর্তৃপক্ষের প্রতি আনুগত্য: মিলগ্রামের পরীক্ষা
কর্তৃপক্ষের প্রতি আনুগত্য: মিলগ্রামের পরীক্ষা
তাসনীম খলিলের ভারতপন্থা
তাসনীম খলিলের ভারতপন্থা

জনপ্রিয়

মঙ্গার বাইরেও গাইবান্ধার একটা পরিচয় আছে
মঙ্গার বাইরেও গাইবান্ধার একটা পরিচয় আছে
তীব্র তাপে জ্বলছে নিজেই হাওয়া
তীব্র তাপে জ্বলছে নিজেই হাওয়া
ভারতকে বন্ধুরাষ্ট্র মনে করার বাস্তবতা বাংলাদেশের নেই
ভারতকে বন্ধুরাষ্ট্র মনে করার বাস্তবতা বাংলাদেশের নেই
ইডেনে ছাত্রলীগের যৌন রাজনীতি এবং একজন সুলতানা কামাল
ইডেনে ছাত্রলীগের যৌন রাজনীতি এবং একজন সুলতানা কামাল
মঙ্গল শোভাযাত্রা নিয়া প্রশ্ন ওঠা শুরু হইছে
মঙ্গল শোভাযাত্রা নিয়া প্রশ্ন ওঠা শুরু হইছে
ভালোর বাসায় পুঁজির ডিম
ভালোর বাসায় পুঁজির ডিম
সানজিদা আমীর ইনিসীর কবিতা
সানজিদা আমীর ইনিসীর কবিতা
মজনু শাহ’র দুটি কবিতা
মজনু শাহ’র দুটি কবিতা
বাংলাদেশের বেশির ভাগ দুর্ভাগ্যের জন্য বামেরা দায়ী
বাংলাদেশের বেশির ভাগ দুর্ভাগ্যের জন্য বামেরা দায়ী
নীতুর লিপস্টিক
নীতুর লিপস্টিক