বাংলাদেশ
পরীক্ষামূলক প্রচার
01-Jul-2024
মেয়েটি আমার মাথায় চা ঢেলে দিতে লাগল
আন্‌ওয়ার এম হুসাইন
মেয়েটি আমার মাথায় চা ঢেলে দিতে লাগল
দরজা খুলেই দেখি এক সুন্দরী দাঁড়িয়ে। আমি জিজ্ঞাসা করার আগেই বলল, এক কাপ চা দিন। তার চোখে চোখ পড়তেই মনে হল, শান্ত নীল সাগর চুপে চুপে মিনতি করছে চায়ের জন্য।মেয়েটি সুন্দরী এবং গালে তিল আছ। তিলের কথা বললাম কারণ ফর্সা আইস্ক্রীমের মত নরম গালে তিলটিই সবার আগে চোখে পড়েছে। মাথায় বিজ্ঞাপনের মেয়েদের মত নরম নরম চুল। সে কে, কোথা থেকে এসেছে ইত্যাদি নানা বিষয়ে আমি তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারতাম। কিন্তু সেটা করতে পারিনি দুটো কারণে। প্রথমত, সকাল বেলা বেরুবার সময় এই রকম একজন সুন্দরী এসে দাঁড়িয়ে থাকলে তাকে জেরা করাটা বেশ বেমানান মনে হয়। অন্যদিকে, নীল সাগরের চুপচাপ মিনতি আমার পক্ষে অস্বীকার করা অসম্ভব ছিল।কিছু কিছু চোখ আছে তারা সমুদ্রের কথা মনে করিয়ে দেয়, তাকালে মনে হবে যে জলে নামার আহ্বান। এই চোখ তেমনি।

অফিসে দেরি হয়ে যাবে হবে মনে হচ্ছে। অফিসে সময় মত উপস্থিত হওয়া আমার অভ্যাস। এই মেয়েকে কেন্দ্র করে কিছুটা দেরি হলে, সেটা কী বলে সামাল দেয়া যায়, সে নিয়ে ভাবতে ভাবতে মেয়েটিকে নিয়ে আবার ঘরে ঢুকলাম। মেয়েটিকে বসতে বলে, আমি ভিতরে গেলাম। একা বাসা। একা জীবন।

রান্নাঘরে যেতে যেতে মেয়েটির সাথে কিছুক্ষণ গল্প করার একটা বাসনা তৈরি হল। সকালের কিছু চা এখনো আছে। সেই চাটা একটা কাপে ঢেলে নিয়ে এলাম।চায়ের তাপমাত্রা লেভেলের নিচে চলে এসেছে। গরম করার প্রয়োজনীয়তা পাশ কাটিয়ে গেলাম। যেচে যেচে চা খেতে আসে যে সুন্দরী, সে যত সুন্দরীই হোক না কেন, তাকে ঠাণ্ডা চা দেওয়া রীতিবিরুদ্ধ হতে পারে না।
 
মেয়েটি হাত পেতে চা নিল। হাতে নিয়ে উঠে দাঁড়িয়ে সেটা আমার মাথায় ঢেলে দিল। তারপর গটগট করে হেঁটে দরজা খুলে বেরিয়ে গেল। রাগে দুঃখে শোকে আমার মনে হল কেউ যেন ঘরে এসে আমাকে এসিড মেরে চলে গেল। ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মাথা ধুইলাম। ভাল মত গা ধুয়ে আবার জামা কাপড় পরলাম। চা অত গরম ছিল না। তাই ফিজিকাল এ্যাটাক অত বেশি কিছু হয় নি। খিটখিটে মেজাজ নিয়ে অফিসে গেলাম এবং সারাদিন সেটা বয়ে বেড়ালাম। সারাদিন মাথার ভিতরে কুন কুন করল, কে ছিল, কে এমন ধরাটা দিয়ে গেল আমাকে।
 
ধরা খাওয়া আমাদের জন্য নতুন নয়। সকাল বিকাল দশজনে দশ উপায়ে আমাকে ধরা খাইয়ে থাকে। এতে তেমন কিছুই যায় আসে না। কিন্তু আজকের ধরা খাওয়াটা নতুনতর এবং মর্মপীড়া দেয়ার জন্য যথেষ্ট। সুতরাং অফিসের কাজে মাঝে বারংবার করোটির নিচে কেউ একজন এসে হঠাৎ চা ঢেলে দিত আর আমি কেঁপে উঠতাম। অমন সুন্দরী দেখে গলে যাওয়ার জন্য নিজেকে ধিক্কার দিতে লাগলাম। ঘটনাটা কেন্নোর মত। অর্থাৎ খেতে বসলে আপনি ধূমায়িত শাদা ভাতের ভেতরে যদি দেখেন একটা কি দুইটা লাল লাল কেন্নো অজস্র পা নিয়ে পিলপিল করছে, সেইরকম। সারাদিন মাথার ভেতরে এই রকম কেন্নো সারা দিন পিলপিল করেছে। রাতে বাইরে থেকে খেয়ে এলাম। এবং মাথার ভেতরে কেন্নো নিয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম।

পরদিন সকালবেলা ফিটফাট হয়ে দরজা খুলে দেখি আগের দিনের ঘটনা দাঁড়িয়ে আছে। সেই সুন্দরী, সেই শাড়ি, সেই চোখ এবং চোখ দেখে আমি নরম হয়ে যাই অর্থাৎ যে পরিমাণ তীব্রতা নিয়ে তাঁকে আক্রমণ করার কথা আমি তা করতে পারি না। তবে এইটা ঠিক যে আমি তাকে দেখে খুশি হয়েছি। খুশি হয়েছি এই কারণে যে, তাকে আবার পাওয়া গেল এবং জিজ্ঞাসাবাদ করে তার আগের দিনের ঘটনার একটা অর্থ বের করা যাবে।‘আপনি কে? কেন এসেছেন? কী চান? কালকে এইটা কী করলেন? ইত্যাদি সকল ধরনের প্রশ্নের আক্রমণে সে নির্বিকার থাকে।


শেষে,‘মেয়ে মানুষ না হলে এখন মজা দেখাতাম’ ‘দেখে তো ভদ্রঘরের মেয়ে মনে হয়, না হলে ---' এই ধরনের কথাও বললাম। প্রতিটা প্রশ্নে সে নির্বিকার থেকেই আমাকে বলে, এক কাপ চা দিন। সে এমনভাবে বলে, যেন আমি তাকে কিছুই জিজ্ঞেস করছি না এবং আমার সাথে তার কিছুই হয়নি। আমি যতই তাকে প্রশ্নবাণ ছুঁড়তে থাকি (এছাড়া অন্য আর কোনো বাণ ছোঁড়া সম্ভব ছিল না), তার একটাই কথা ‘আমাকে এক কাপ চা দিন।‘
আমি বের হয়ে যাই এবং দরজা বন্ধ করে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। বেশিক্ষণ এইভাবে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার নানান ধরনের অসুবিধা আছে। আশেপাশের ফ্লাটের লোকজন জানতে পারলে সমস্যা। সবাই জানে আমি ব্যাচেলর থাকি। যদিও আমার নিজের ফ্ল্যাট, তবুও। নিজের ফ্ল্যাটে কোনো ধরনের কেলেংকারির মুখোমুখি হতে চাই না।

ফাঁকি দিয়ে আমি লিফটে ঢুকলে সেও ঢোকে। এবং বলতে থাকে,‘আমাকে একটা চা দিন।


‘ কী মুসিবত, লিফটের ভেতরে এখন চা কই পাই? ভাগ্যিস লিফটের ভেতরে আর কেউ ছিল না। লিফট থেকে বের হয়েই ছুট দিই। গেট পেরিয়ে সামনে যে রিকশা পাই তাতেই উঠে পড়ি এবং বলি, দ্রুত চলেন মামা। পেছনে দেখি সেও ছুটে আসছে। তবে শাড়ি পরায় খুব বেশি ছুটতে পারছে না। মনে হয় যে কোনো সময় পড়ে যাবে। একটু মায়া হয়। আবার মনে হয় পড়ে গেলে যাক। কিন্তু সে পড়ে না। বরং মোড়ে গিয়ে আমার রিকশা স্লো হলে সে এসে পড়িমড়ি করে আমার রিকশায় উঠে পড়ে এবং বলে, ‘আমাকে একটা চা দিন।‘

বলতেই থাকে, ‘আমাকে একটা চা দিন।‘ আমি চুপচাপ থাকি। কোন পাগলের পাল্লায় পড়েছি, আল্লায় জানে। রিকশাওয়ালা পেছন ফিরে ফিরে চায়।

রিকশা বাসস্টান্ডে পৌঁছালে একটা ভীড়াক্রান্ত বাসে উঠে পড়ি। ভাবলাম, এই বাসে নিশ্চয় সে উঠতে পারবে না।


আমার ভাবনাকে ভুল করে দিয়ে তিনি বাসে উঠে পড়েছেন! এবং আমার পাশেই দাঁড়িয়েছেন, সেইসঙ্গে কেবলই বলতে থাকেন একটা চা দিন। বাসের লোকজন হাসতে থাকে। আমি কী করব বুঝতে পারি না। চিৎকার চেঁচামেচি করে কিছু হচ্ছে না। মেয়েমানুষ, গায়ে হাত তুলতে পারি না। কী করি?
সে বলতেই থাকে একটা চা দিন। লোকজন হাসতে থাকে। আশেপাশে থেকে কেউ কেউ বলে আমাকেও একটা দিন। আমি অফিসের আগেই নেমে পড়ি। পরিচিত কারো সামনে পড়তে চাই না। বাসে পরিচিত কেউ দেখেছে কি না, সেটা জানি না। বলাবাহুল্য, সেও নেমে পড়ে। আমি ফুটপাতে অপেক্ষাকৃত নির্জনে গিয়ে তার সাথে বোঝাপড়া করতে চাই।

ঠাণ্ডা মাথায় তাকে জিজ্ঞেস করি, ‘কী চান?’ সে বলে, ‘আমাকে একটা চা দিন।’  আমি দাঁতে দাঁত চেপে বলি, ‘একদম গুলি করে দেব।’  তখন যা অবস্থা তাতে, আমার হাতে বন্দুক থাকলে, তাকে আমি সত্যি সত্যি গুলি করে দিতাম। কিন্তু তার এক কথা, ‘আমাকে একটা চা দিন। ‘আমি বলি, একটা চা দিলে চলে যাবেন তো? সে বলে, ‘আমাকে একটা চা দিন।‘

-   একটা চা দিলে চলে যাবেন তো?

-     একটা চা দিন।

-   আল্লার দোহাই লাগে আমার, চা খেয়ে চলে যান।আমার পিছে পিছে আইসেন না।

-   আমাকে একটা চা দিন।

-  যদি আসেন, একদম গলা টিপে দিব। আল্লার কসম, গলা টিপে দিব।

-  আমাকে একটা চা দিন।

আমরা হেঁটে হেঁটে সামনের টং দোকানের দিকে আগাই। সকালবেলা এখনো কাস্টমারের ভীড় শুরু হয়নি। বলি একটা চা দিন।লোকটা চা বানাতে বানাতে আমি পাঁচ টাকার একটা নোট রেখে হাঁটা দিই। যাক বাবা এবার আসছে না। চায়ের জন্য দাঁড়িয়ে আছে। নিরাপদ দূরত্বে গিয়ে একটা রিকশার জন্য অপেক্ষা করি।

এবং কিছুক্ষণের মধ্যেই অনুভব করি আমার মাথায় গরম চা ঢেলে দেয়া হয়েছে। আমি হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে তার দিকে তাকাই। গায়ের সমস্ত শক্তি দিয়ে তার গালে একটা চড় বসিয়ে দিই।ফর্সা গালে লাল হয়ে বসে থাকে পাঁচ আঙুল। তাতে সে নির্বিকার। আমাকে কিছু না বলে আস্তে আস্তে উলটো দিকে চলে যেতে থাকে। জাহান্নামে যাক - আমি ভাবি।ফর্সা গালের উপর লাল হয়ে বসে থাকা পাঁচ আঙুল আমার চোখের সামনে থেকে যায় না, ভিতরে জমে থাকা রাগ আর ক্ষোভের সাথে বিক্রিয়া করে ধীরে ধীরে গলিয়ে ফেলে। আমার হাতে তখন আর কিছু করার থাকে না, বাসায় ফেরা ছাড়া। আমি বাসায় চলে যাই। অফিসে জানাই, আজ যাব না, শরীর ভাল না। শরীর তো ভালই। মন ভাল না, সেটা অফিসে বলা যায় না। অফিসের সাথে সম্পর্কটা শারীরিক, মানসিক নয়। বাসায় চুপচাপ শুয়ে থাকি। সামনে ফর্সা গাল। গালের উপর আমার পাঁচ আঙুল বসে আছে। টকটকে লাল। মাথার উপরে বিজ্ঞাপনের মেয়েদের মত নরম নরম চুল।ঠোঁটের পাশে কালো তিল।

একটা চা দিন।

একটা চা দিন।

দুপুরের দিকে জ্বর জ্বর লাগে। খাইতে ইচ্ছা করে না। আমি না খেয়েই কাটাই।জ্বরের ঘোরে মনে হয় মেয়েটাকে আর একবার দেখতে পেলে খারাপ হত না।

পরদিন দরজা খুলেই দেখি, এক কাপ চা দিন। আমি চুপচাপ তাকে বাসায় নিয়ে আসি। এক কাপ চা দিই, ঠাণ্ডা চা। যথারীতি সে আমার মাথায় চা ঢেলে দেয় এবং চলে যায়। আমি জামা পালটিয়ে অফিসে চলে যাই। এইভাবে আমি একটা চক্করের ফেরে আটকা পড়ি। প্রতিদিন সকালবেলা এই একই নিয়তি।

মাঝখানে বাসা ছেড়ে হোটেলে উঠেছিলাম। কোনো লাভ হয়নি সকালে সে এসে হাজির, ‘আমাকে এক কাপ চা দিন।‘ পরে ভাড়া বাসায় উঠলাম। তাতে কোনো লাভহয় নাই। ঝামেলা আরো বেড়েছে। লোকজন নানান কথা বলে। শালিশ-দরবার করে আমার মান-ইজ্জত যাবে এমন অবস্থা। বাধ্য হয়ে বাসা ছেড়ে আবার নিজের ফ্ল্যাটে চলে আসি।

দেশের বাইরেও গিয়েছি। মাঝে একবার মালয়েশিয়া গিয়েছিলাম ক’দিনের জন্য। অফিসের কাজে। যাওয়ার আগে ভাবছিলাম এই ক’দিন অন্তত মুক্তি। পরের দিন সকাল বেলা শান্তি। আহ! কতদিন পরে এইরকম নির্মল একটা সকাল। সারাদিন আমার চা-ওয়ালী নাই এই আনন্দেই কেটে গেল। খাঁচার পাখি ছাড়া ফেলে কী আনন্দ হয় তা আমি সেদিন বুঝতে পেরেছিলাম। মুক্তির উত্তেজনায় সে রাতে আমার ঘুম হল না একটুও। কঠোর সিদ্ধান্ত নিলাম, দেশে থাকব না। যে করেই হোক বাইরে সেটেল্‌ড হয়ে যাব। অন্য কোন দেশে মাইগ্রেট করার ভাবনা আমার মাথায় কোনোদিন ছিল না। সুখে-দুখে আমি নিজের দেশেই থাকতে চাইতাম সব সময়। কিন্তু চা-ওয়ালীর হাত থেকে মুক্তি পেতে এ ভিন্ন আমার আর কোনো উপায় নাই।

আমার সমস্ত ভাবনাকে ফুটো করে দিয়ে সকাল বেলা সুইস গার্ডেনে আমার রুমের সামনে হাজির সেই ভাঙ্গা রেকর্ড, এক কাপ চা দিন।

 শেষমেশ এখন নিয়তিকে মেনে নিয়েছি। আজ পর্যন্ত সে আমাকে একটা কথা বলেনি। তার কী বৃত্তান্ত, কোথায় থাকে, কী করে কিছুই জানি না। একটা চা দিন - এর বাইরে কিচ্ছু না। আমি অনেক ভাবে চেষ্টা করেছি। এক ছুটির দিনে চিন্তা করলাম চা দিব না। সে সারাদিন ঘ্যান ঘ্যান করেছে একটা চা দিন। একটা চা দিন। মাঝখানে মাথায় গাট্টা মেরেছি, খুব বাজে ধরনের গালিগালাজ করেছি। কুরুচিপূর্ণ থ্রেট দিয়েছি। তাতেও কিছু হয় না। ভাবখানা এমন, মারুন কাটুন যাই করুন আর না করুন, আমাকে একটা চা দিন। এখন বলুন, সারাদিন যদি কেউ কানের কাছে একই সুরে, একই টানে ঘ্যান ঘ্যান করে কেমন টা লাগে। তবু ধৈর্য ধরেছিলাম। কোনো লাভ হয়নি। 

টয়লেটে গেলে সে বাথরুমের দরজা পিটায় আর বলে ‘একটা চা দিন।’  বুঝুন অবস্থা। গলাধাক্কা দিয়ে বের করে ঘরের দরজা বন্ধ করে দিলাম।


বাইরে থেকে বেল দেয় আর বলে ‘একটা চা দিন।’ এইভাবে বেশিক্ষণ রাখা নিজের জন্যই মুশকিল। কত লোক কত কিছু ভাববে। কত কিছু রটাবে।শেষে ফ্ল্যাট মালিক সমিতিতে সালিশ দরবার হবে। সুতরাং নিজের গরজেই দরজা খুলে আবার ভিতরে নিয়ে আসলাম। মানুষ অনেক ধরনের বিপদে পড়ে, জ্বীন-ভূতেও নাকি মানুষকে আছর করে। কিন্তু আমি কী একটা মুশকিলে পড়িলাম। এই মুশকিলের আসান কোথায়?

সবাই এতদিন বিয়ে বিয়ে করেছে, রাজি হইনি। এখন আর কেউ বলে না। বয়স কিছুটা বেড়েছে। মাঝে মাঝে মনে হয়, বিয়ে করা দরকার। প্রবলেম হল, বিয়ের পরদিন সকালবেলা এই চাওয়ালি হাজির হলে পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? এই বিষয়ে নিশ্চিন্ত হবার কোনো উপায় নাই। 

আরো একটা প্রবল সমস্যা আছে, বিয়ে করে ফেললে পরে এই চাওয়ালী যদি আর না আসে! সমুদ্রের মত চোখ, আইস্ক্রীমের মত গাল সে আমি তখন কোথায় খুঁজব!

 

 

 

 

 
আন্‌ওয়ার এম হুসাইন
আন্‌ওয়ার এম হুসাইন
পড়ালেখা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। পেশায় চাটার্ড একাউন্ট্যান্ট। প্রকাশিত গ্রন্থ: প্রত্যুষের গল্প, এমনি এসে ভেসে যাই

সর্বশেষ

নারীর অধিকার কোন পণ্য নয়, প্রিয় ফ্লোরা
নারীর অধিকার কোন পণ্য নয়, প্রিয় ফ্লোরা
রাবেয়া বশরীর একগুচ্ছ কবিতা
রাবেয়া বশরীর একগুচ্ছ কবিতা
মেয়েটি আমার মাথায় চা ঢেলে দিতে লাগল
মেয়েটি আমার মাথায় চা ঢেলে দিতে লাগল
​একটা খেঁজুর গাছের শাহাদাত ও পয়লা বৈশাখ
​একটা খেঁজুর গাছের শাহাদাত ও পয়লা বৈশাখ
কাউয়া বেশি, শিন্নি কম
কাউয়া বেশি, শিন্নি কম
দুপুর মিত্রের উপপাদ্য
দুপুর মিত্রের উপপাদ্য
কাল্পনিক নাটক : ব্যাংকু
কাল্পনিক নাটক : ব্যাংকু
​৭ই মার্চের ভাষণ ও তার প্রেক্ষাপট
​৭ই মার্চের ভাষণ ও তার প্রেক্ষাপট
কর্তৃপক্ষের প্রতি আনুগত্য: মিলগ্রামের পরীক্ষা
কর্তৃপক্ষের প্রতি আনুগত্য: মিলগ্রামের পরীক্ষা
তাসনীম খলিলের ভারতপন্থা
তাসনীম খলিলের ভারতপন্থা

জনপ্রিয়

মঙ্গার বাইরেও গাইবান্ধার একটা পরিচয় আছে
মঙ্গার বাইরেও গাইবান্ধার একটা পরিচয় আছে
তীব্র তাপে জ্বলছে নিজেই হাওয়া
তীব্র তাপে জ্বলছে নিজেই হাওয়া
ভারতকে বন্ধুরাষ্ট্র মনে করার বাস্তবতা বাংলাদেশের নেই
ভারতকে বন্ধুরাষ্ট্র মনে করার বাস্তবতা বাংলাদেশের নেই
ইডেনে ছাত্রলীগের যৌন রাজনীতি এবং একজন সুলতানা কামাল
ইডেনে ছাত্রলীগের যৌন রাজনীতি এবং একজন সুলতানা কামাল
মঙ্গল শোভাযাত্রা নিয়া প্রশ্ন ওঠা শুরু হইছে
মঙ্গল শোভাযাত্রা নিয়া প্রশ্ন ওঠা শুরু হইছে
ভালোর বাসায় পুঁজির ডিম
ভালোর বাসায় পুঁজির ডিম
সানজিদা আমীর ইনিসীর কবিতা
সানজিদা আমীর ইনিসীর কবিতা
মজনু শাহ’র দুটি কবিতা
মজনু শাহ’র দুটি কবিতা
বাংলাদেশের বেশির ভাগ দুর্ভাগ্যের জন্য বামেরা দায়ী
বাংলাদেশের বেশির ভাগ দুর্ভাগ্যের জন্য বামেরা দায়ী
নীতুর লিপস্টিক
নীতুর লিপস্টিক