বাংলাদেশ
পরীক্ষামূলক প্রচার
01-Jul-2024
মঙ্গল শোভাযাত্রা নিয়া প্রশ্ন ওঠা শুরু হইছে
মুনশি বিশ্বজিৎ
মঙ্গল শোভাযাত্রা নিয়া প্রশ্ন ওঠা শুরু হইছে

গত কয়েক বছরে মঙ্গল শোভাযাত্রার নামে যা কিছু আমরা দেখছি, সেই সব তৎপরতার ভিতরে হিন্দুত্বের ছাপ যেইভাবে ফুইটা উঠছে, তাতে কইরা বাংলাদেশের বৃহত্তর সমাজের বিভিন্ন অংশ থিকা এই প্রশ্ন সঙ্গত কারণেই উঠতেছ।

এই মুখোশ আর হিন্দু ধর্মের যাবতীয় প্রতীক আর চিহ্ন সম্বলিত একটা শোভাযাত্রা কীভাবে “বাঙালির” জাতীয় ঐতিহ্য হিসাবে বিবেচিত হইতে পারে! এরা আবার নিজদের সেকুলার বইলাও দাবি করে!

সেই সাথে প্রশ্ন উঠতেছে, বাংলাদেশের সমাজকে একটা বিভেদাত্মক দিকে নিয়া যাইতে ইউনেস্কোর ভূমিকা, আর তার হেরিটেজ ঘোষণা সংক্রান্ত নীতিমালা নিয়া।

এমনিতেই আমাদের ইন্সটিটিউশনাল আর্ট-কালচার ধারণার ভিত্তি হইল, বুইঝা কিংবা না বুইঝা পশ্চিমমুখী হওয়া -- কোনো ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ ছাড়াই ওয়েষ্টের এনলাইটেনমেন্ট এর আলোতে মুগ্ধ হয়া পড়া।

তাই তাদের সোজা বুঝ-- তারা মনে করে ইসলামরে না কোপাইলে আর মোল্লা হুজুরদের তুচ্ছ তাচ্ছিল্য না করলে তাদের আর্ট আবার “আর্ট” হয় ক্যামনে...!!

আর আছে যে কোনো কিছুর মর্ম বুঝি আর নাই বুঝি-- সেইটারে নকল কইরা ফেলার তাগোর শর্টকাট বুদ্ধি।

তাঁদের একটা দীর্ঘদিনের আক্ষেপ, পশ্চিমের শহরে যেমন বর্ণিল কার্নিভালের আয়োজন হয়-- আমাদের ঢাকা শহর সেই তুলনায় বড়ই বিবর্ণ... এইখানে তেমন কিছু নাই। তাদের সেই নকলের ধারাবাহিকতায় পশ্চিমা শহরের বিখ্যাত সব কার্নিভালের অনুকরণে, উনারা ঢাকায় একটা কার্নিভাল চালু করতে চাইছিলেন।

নকলবাজেরা সেইটার নাম দিছিলেন পয়লা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রা।

কীসের সাথে কী? পশ্চিমের কার্নিভালের ধারণার সাথে আমাদের পয়লা বৈশাখ উদযাপনের সুদূরতম কোনো সম্পর্কও কোনো যুগে আছিল না। অথচ তাঁরা কার্নিভালের ঢঙে আমদানি করলেন বিভিন্ন পশু প্রাণীর মুখোশ-- যা মূলতঃ হিন্দু ধর্মের বিভিন্ন মিথিক্যাল প্রতীক হিসাবে বিবেচিত হয়।

এখন আবার তারা দাবি করতেছে, এই মুখোশ, হিন্দু ধর্মের প্রতীক, চিহ্ন-- এই সব নাকি বাঙালির জাতীয় ঐতিহ্য? আমাদের অবশ্যই মনে আছে, এমনকি এই মঙ্গল শোভাযাত্রায় ধূতি পরার রেওয়াজও তারা চালু করছিলেন--- যেহেতু ধূতি পরতে আমরা অনভ্যস্ত-- ফলে সেই আমলে এক ধরণের ধূতি (কোমড়ে ইলাস্টিক ওয়ালা রেডিমেড ধূতি) আমদানি কইরা আনা হইছিল।

মঙ্গল শোভাযাত্রা নিয়া সবচাইতে জঘন্য এবং নিন্দনীয় ভূমিকা নিঃসন্দেহে ইউনেস্কোর। পয়লা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রাকে তাঁরা ঘোষণা দিছে-- জাতীয় ঐতিহ্য হিসাবে! 

ইউনেস্কো নিজেই তার ওয়েবসাইটে জানাইতেছে, এই মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু হইছে ১৯৮৯ সালে। অথচ ১৯৮৯ সালে শুরু হওয়া কোন ঘটনা মানে মাত্র ৩৪ বছর বয়সী কোনো ঘটনা কীভাবে জাতীয় ঐতিহ্যে বইলা দাবি করা যায়, এই প্রশ্নের কোথাও কোনো সদুত্তর নাই।

ইউনেস্কো একবার তলায়া দেখাও জরুরত মনে করে নাই-- যে এক বাঙালি জাতীয়তাবাদে যেইটা একটা দলীয় রাজনীতি আর যেইটা সারা বাংলাদেশকে বিভক্ত কইরা রাখার মূল ঘেঁটু-- সেইটা ক্যামনে একটা জাতীয় ঐতিহ্য হয়? 

মঙ্গল শোভাযাত্রা

বাঙালি জাতীয়তাবাদের নামে এই এক “চেতনা” সারা বাংলাদেশকে বিভক্ত কইরা রাখছে। এক কথায় এই “চেতনার” উপস্থিতি তো আসলে একটা দলীয় রাজনৈতিক অবস্থা, যার কাজ হইল জনগণকে বিভক্ত রাইখা নিজ স্বার্থ হাসিল করা।

ফলে ইউনেস্কোর এই ঘোষণার ভিতর দিয়া-- নিজ প্রতিষ্ঠানকে একটা দলীয় বক্তব্য প্রদানের প্রতিষ্ঠানে পরিণত করছে।

একই সাথে ইউনেস্কোর এই দায়িত্ব জ্ঞানহীন আচরণ বাংলাদেশের সমাজের বিভক্তিতে আরও উস্কানি তৈয়ার করতেছে। আমরা দেখতে পাইতেছি, একদিকে ইউনেস্কো বাঙালি জাতীয়তাবাদকে আর অন্যদিকে বাঙালি জাতীয়তাবাদ ইউনেস্কোকে – এভাবে পরস্পর পরস্পরের পিঠ চুলকায়া দিয়া এক ভণ্ড অবস্থান তৈয়ার করছে।

মঙ্গল শোভাযাত্রা নিয়া যে আপত্তি আর প্রশ্ন উঠতেছে, আমি মনে করি এই প্রশ্ন সামনের দিনগুলাতে আরও বেশি কইরা উঠবে। আমরা যদি মনে রাখি-- পূর্ব বাংলার এক মৌলিক পরিচয় হইতেছে বৃটিশ আমলে জমিদারের বিরুদ্ধে প্রজার লড়াই। চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের কারণে যে প্রজা তার জমি হারাইছিল, সেই জমি ফিরা পাওনের লাইগা প্রজার যে লড়াই, এই লড়াইয়ের ডাক নাম হইলো 'মুসলমান'; --এই লড়াই থিকা মুসলমানদের উত্থান। এই মুসলমান-- এইটা একটা ফেনোমেনা-- সেইটা কারো ভালো লাগুক আর নাই লাগুক-- এইটাই ১৯৪৭ সালে দেশভাগ কইরা জমিদারকে জমিছাড়া করেছিল।

বৃটিশদের জারি করা জমিদারী প্রথায় জমিদারের অর্থে কলিকাতা শহর গইড়া উঠছিল। আর এই শহরকে কেন্দ্র কইরা যে সামাজিক এবং রাজনৈতিক ক্ষমতার প্রভাব তৈয়ার হইছিল-- এই প্রভাবের সাংস্কৃতিক দিকটাই হইতেছে “বাঙালি” নামের সব কিছু। তার সাহিত্য, সংস্কৃতি, মনোজগত ইত্যাদি সব। এই সব হইল জমিদারদের “বাঙালি” প্রকল্প।

কিন্তু ঘটনা হইল, জমিদারদের "বাঙালি" প্রকল্পে মুসলমানদের ঠাঁই দেয়া হয় নাই। এই “বাঙালির” যেইটাকে সে এখন ঐতিহ্য বা সংস্কৃতি বলতেছে-- এটা তৈয়ার হইছিল-- হিন্দুত্বের একচ্ছত্র ক্ষমতার ঔরসে – কলোনি প্রশ্রয়ে। বাবু জমিদারদের হাতে সৃষ্টি হওয়া এই "বাঙালি" প্রকল্পে দরিদ্র প্রজা বাঙালি মুসলমান হিসাবে চিরকাল রয়া গেছে অপাঙতেয়, অচ্ছুৎ।

তাই চিইনা রাখার সুবিধার জন্য এই “বাঙালি”কে আমি এইখানে বাঙালি শব্দটাকে উর্ধ্ব কমার ভিতর রাখছি, অথবা সময়ে ‘জমিদারি বাঙালি’ বলছি।

শরৎচন্দ্র বঙ্কিম থিকা শুরু কইরা সেই আমলের নীরদচন্দ্র চৌধুরী-- সবার কাছেই এই বিষয়টা পরিষ্কার-- মুসলমানকে কখনও "বাঙালি" প্রকল্পে নেয়া যাইবে না। বাঙালি হমু সব আমরা আমরা। তাই তাদের দাবি মুসলমানেরা এই “বাঙালি” হইতে পারবে না।

এরশাদের আমল-- সম্ভবত ১৯৮৯ সালে আইসাও কালচারাল এলিট ও কিশোরগঞ্জের জমিদার নীরদচন্দ্র চৌধুরী কখনও মানেন নাই-- যে মুসলমানেরা “বাঙালি” । তাই দেশ পত্রিকায় কোনো এক রচনায় তিনি লিখছিলেন “তথাকথিত” বাঙালি। ফলে সেই দেশ পত্রিকা বাংলাদেশে নিষিদ্ধ হয়া যায়।

পূর্ব বাংলার অচ্ছুৎ নিম্ন বর্গ-- শুরু থিকাই জমিদারির বিরুদ্ধে-- তার অত্যাচার জুলুমের বিরুদ্ধে লড়াই কইরা গেছে-- আর শুধুমাত্র মুসলমান হওনের অপরাধে "বাঙালি" প্রকল্পওয়ালারা এই নিম্ন বর্গরে "বাঙালি" হিসাবে মাইনা না নিয়া আরও কঠোর ভাবে তাদের এক্সক্লুশন প্রক্রিয়া চালায় গেছে।

তাই সেই নিম্ন বর্গ-- তারা মুসলমান নামেই জোট বান্ধা লড়াইয়েও ১৯৪৭ এ আইসা দেশভাগ কইরা, তার লড়াই জিতছে-- যার ফলাফল হিসাবে সে জমিদারি উচ্ছেদ করতে পারছে-- নিজে জমির মালিক হইছে।

এজন্য তখনকার সেই সময়টাকে বলা যায় সেটাই “মুসলমান” এর এবং নিম্ন বর্গেরও উত্থানের কাল।

পরবর্তীতে পাকিস্তানের লগেও আমাদের বনাবনি হয় নাই। ফলে যারা আগেও লড়াই করছিল, রক্ত ঝরাইছিল —তারাই আবার বাংলাদেশ নামে স্বাধীন রাষ্ট্র আদায় করছে। পাকিস্তানের লগে ভাগ বাটোয়ারাও আমাদের ফয়সালা করতে হয়েছিল। কিন্তু সুযোগ বুইঝা কেউ কেউ আবার আকার ইঙ্গিতে বলার চেষ্টা করছে—সারা পূর্ববঙ্গের শত্রু সেই জমিদার "বাঙালি"টাই নাকি এবার-- আবার বুঝি “বাঙালি জাতীয়তাবাদ” নামে ফিরত আসছে।

আমরা স্পষ্ট কইরাই কইতেছি, মঙ্গল শোভাযাত্রা ধারণা কলিকাতা কেন্দ্রিক জমিদারি "বাঙালি"র সংস্কৃতিকে প্রতিনিধিত্ব করতেছে। জমিদারি "বাঙালি"র প্রতীক আর চিহ্ন সমূহকে-- সে আবার ফিরায়া আনার চেষ্টা করতেছে। মঙ্গল শোভাযাত্রা নিয়া আমাদের প্রতিক্রিয়ার প্রধানতম কারণ এইখানেই।

এইকালে মঙ্গল শোভাযাত্রার নামে কলিকাতা শহর কেন্দ্র কইরা পয়দা হওয়া এই "বাঙালিত্বের” পরিচয় কোনো ক্রিটিক ছাড়াই--তা আমাদের মাইনা লইতে প্ররোচনা দেওয়া হইতেছে।

আমাদের মুসলমান হইয়া ওঠা আর জমিদার উৎখাতের লড়াই-- যার বিরুদ্ধে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সাংস্কৃতিক চিহ্ন, সেদিকটা ভুইলা গিয়া উপেক্ষা করতে প্ররোচিত করা হইতেছে। আজকের দিনে প্রতিটা প্রগতিশীল, প্রতিটা কম্যুনিষ্ট, প্রতিটা আওয়ামী লীগ-- সে এই জমিদারির হাওয়ায় তৈয়ার হওয়া "বাঙালি" পরিচয়কে ওন করে-- কোনো ধরনের পর্যালোচনা ছাড়া, কোনো ধরনের তর্ক বিতর্ক ছাড়াই।

এইটা আমাদের পূর্বপুরুষের প্রতি, তাদের জমি ফিরত পাইবার লড়াই, জমিদার বিরোধী আন্দোলন সংগ্রামের প্রতি সরাসরি বেঈমানি! যে জমিদারি সংস্কৃতিকে আমরা পরাজিত করছি-- জমিদারি উচ্ছেদ কইরা দিছি-- সেই পরাজিত প্রতীক আর চিহ্ন সমূহকে আবার এইকালে আমাদের শরীরে, মাথার উপরে লটকায়া দেওনের লাইগা হুদামিছা কসরত করতেছে-- অবুঝ কেউ কেউ।

তাঁরা বুঝতে চাইতেছে না, পরাজিত হয়া পালায়া যাওয়া জমিদারী চিহ্ন আর প্রতীক-- এই বাংলায় আর কখনও ফিরা আইবো না। বৈষয়িকভাবেই জমিদার ও জমিদারি দুইটাই মইরা গেছে। ফলে “লড়াকু মুসলমান”দের এইকালে এক্সক্লুশন আর সম্ভব না।

এই বিচারে এখানে বর্তমানে আমরা যে বাঙালি-- এরা হইলো আসলে বলা যায় - প্রজা বাঙালি। এই প্রজা বাঙালি ধারাই আগামী দুনিয়াতে সকলকে লইয়া বাঙালি বইলা কোনো কিছুকে টিইকা থাকনের নেতৃত্ব দিবে।

কারণ ঘটনা পরম্পরা হিসাবে দেখলে ব্যাপারটা হইল,পূর্ব বাংলার প্রজা মুসলমানের হাতে জমিদারী উচ্ছেদ হয়া সেই ৪৭ সালেই পাকিস্তান কায়েম হইছে। জমিদারের কলিকাতার বিলাসী জীবনে পূর্ব বঙ্গ থিকা আর কোনো জমির খাজনা বা উদ্বৃত্ব সাপ্লাই না যাওনের কারণে বাবুদের হাতে তৈয়ার জমিদার "বাঙালি" প্রকল্প এরপর থিকা শুধু রক্তশূন্যতায় ভুগছে-- আর এক সময় এই জমিদার "বাঙালি" প্রকল্প মুখ থুবড়ায়া পইড়া হারায়া গেছে বৃহত্তর ভারতীয় জাতীয়তাবাদের প্যাটের ভিতরে।

যদিও জমিদার বাঙালির যে সাংস্কৃতিক আধিপত্য, সেই আধিপত্য আমাদের সমাজ থিকা এখনও বিলুপ্ত হয় নাই। জমিদার বাঙালির এই আধিপত্য-- এখনও আমাদের সমাজে জারি রইছে কখনও আধুনিকতার নামে, কখনও সেক্যুলারিজমের নামে,কখনো প্রগতিশীলতার নামে। আবার কম্যুনিষ্ট নাম ধারণ কইরা এই জমিদার "বাঙালি"-- ধর্মকে পশ্চাতপদ এবং দানব হিসাবে চিহ্নিত কইরা তার ইসলাম বিদ্বেষ জারি রাখছে।

আর একদিকে মুসলমানদের একটা শহুরে অংশ আধুনিকতার খাতা থিকা নাম কাইটা যাওনের ডরে, বাঙালি সংস্কৃতির নামে এই হিন্দুত্বের চিহ্ন, তার প্রতীকগুলাকে মাইনা নিতে বাধ্য হইছে।

মুনশি বিশ্বজিৎ
মুনশি বিশ্বজিৎ
জন্ম: দিনাজপুর, বর্তমানে থাকছেন কানাডার টরোন্টোতে, নিয়মিত ব্লগ ও ফেসবুকে লিখেন

সর্বশেষ

নারীর অধিকার কোন পণ্য নয়, প্রিয় ফ্লোরা
নারীর অধিকার কোন পণ্য নয়, প্রিয় ফ্লোরা
রাবেয়া বশরীর একগুচ্ছ কবিতা
রাবেয়া বশরীর একগুচ্ছ কবিতা
মেয়েটি আমার মাথায় চা ঢেলে দিতে লাগল
মেয়েটি আমার মাথায় চা ঢেলে দিতে লাগল
​একটা খেঁজুর গাছের শাহাদাত ও পয়লা বৈশাখ
​একটা খেঁজুর গাছের শাহাদাত ও পয়লা বৈশাখ
কাউয়া বেশি, শিন্নি কম
কাউয়া বেশি, শিন্নি কম
দুপুর মিত্রের উপপাদ্য
দুপুর মিত্রের উপপাদ্য
কাল্পনিক নাটক : ব্যাংকু
কাল্পনিক নাটক : ব্যাংকু
​৭ই মার্চের ভাষণ ও তার প্রেক্ষাপট
​৭ই মার্চের ভাষণ ও তার প্রেক্ষাপট
কর্তৃপক্ষের প্রতি আনুগত্য: মিলগ্রামের পরীক্ষা
কর্তৃপক্ষের প্রতি আনুগত্য: মিলগ্রামের পরীক্ষা
তাসনীম খলিলের ভারতপন্থা
তাসনীম খলিলের ভারতপন্থা

জনপ্রিয়

মঙ্গার বাইরেও গাইবান্ধার একটা পরিচয় আছে
মঙ্গার বাইরেও গাইবান্ধার একটা পরিচয় আছে
তীব্র তাপে জ্বলছে নিজেই হাওয়া
তীব্র তাপে জ্বলছে নিজেই হাওয়া
ভারতকে বন্ধুরাষ্ট্র মনে করার বাস্তবতা বাংলাদেশের নেই
ভারতকে বন্ধুরাষ্ট্র মনে করার বাস্তবতা বাংলাদেশের নেই
ইডেনে ছাত্রলীগের যৌন রাজনীতি এবং একজন সুলতানা কামাল
ইডেনে ছাত্রলীগের যৌন রাজনীতি এবং একজন সুলতানা কামাল
মঙ্গল শোভাযাত্রা নিয়া প্রশ্ন ওঠা শুরু হইছে
মঙ্গল শোভাযাত্রা নিয়া প্রশ্ন ওঠা শুরু হইছে
ভালোর বাসায় পুঁজির ডিম
ভালোর বাসায় পুঁজির ডিম
সানজিদা আমীর ইনিসীর কবিতা
সানজিদা আমীর ইনিসীর কবিতা
মজনু শাহ’র দুটি কবিতা
মজনু শাহ’র দুটি কবিতা
বাংলাদেশের বেশির ভাগ দুর্ভাগ্যের জন্য বামেরা দায়ী
বাংলাদেশের বেশির ভাগ দুর্ভাগ্যের জন্য বামেরা দায়ী
নীতুর লিপস্টিক
নীতুর লিপস্টিক