কর্মক্ষেত্রে নারী-পুরুষ বৈষম্য দূর করার দাবির সঙ্গে তাদের চাওয়া শ্রম আইনের কঠোর বাস্তবায়ন। মালিকদের বিরুদ্ধ কথা বলার স্বাধীনতা চান শ্রমিক ফেডারেশনের নেতারা।
এক শ্রমিক নেত্রী বলেন, ন্যূনতম মজুরি ৩০ হাজার টাকা দিতে হবে। যে ৯ শতাংশ ইনক্রিমেন্ট দেয়া হয়েছে, সেটা কোনো কারখানায় কার্যকর করা হয়নি।
এক নারী শ্রমিক বলেন, ঈদের ছুটি নিয়ে বঞ্চিত হচ্ছি। পাঁচ দিনের জায়গায় তিন দিন ছুটি হয়। এক দেশে দুই আইন মানি না।
এদিকে, রাজধানীর সায়েদাবাদে স্লোগান আর বাদ্যযন্ত্র নিয়ে দিবস উদযাপনে সড়কে নামেন পরিবহন খাতের শ্রমিকরা। দাবি জানান, প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়ার।
পরিবহন শ্রমিকদের অভিযোগ, মালিকপক্ষের চাপিয়ে দেয়া বাড়তি ট্রিপের কারণেই অনিচ্ছাকৃত দুর্ঘটনা ঘটছে।
মিছিলে অংশ নেয়া এক শ্রমিক নেতা বলেন, বেতন-ভাতা তিন চার মাস আটকে রাখা হয়। আমরা চাই, শ্রমিকদের বেতন-ভাতা যথাসময়ে পরিশোধ করা হয়।